Job

কম্পিউটার হার্ডওয়ার বলতে কি বোঝায়? কম্পিউটার হার্ডওয়ারকে কয় ভাগে ভাগ করা হয়। কি? কি?, দুইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নাম লিখুন।

Created: 1 year ago | Updated: 10 months ago
  • কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটার যন্ত্রাংশসামগ্রী হল কম্পিউটারের সেইসব অংশ যেগুলো স্পর্শ করা যায় ও দেখা যায় যেমন মনিটর, মাউস, কেসিং, মাদারবোর্ড, রম, সিডি, ডিভিডি, ইত্যাদি। কম্পিউটার যন্ত্রাংশসামগ্রীর বিভিন্ন প্রকার যন্ত্রাংশ দিয়ে একটি ব্যক্তিগত কম্পিউটার তৈরি হয়।
  • কম্পিউটার হার্ডওয়্যারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।  

১। ইন্টারনাল হার্ডওয়্যার- মাদারবোর্ড, প্রসেসর, র‍্যাম, হার্ড ডিস্ক, ডিভিডি, কুলিং ফ্যান ইত্যাদি। 

২। এক্সটারনাল হার্ডওয়্যার- মাউস, কিবোর্ড, মনিটর, সাউন্ড বক্স, ইত্যাদি।

  • দুইটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নামঃ ১।ফেজবুক, ২।টুইটার  
1 year ago

কম্পিউটার শিক্ষা

Please, contribute to add content.
Content

Related Question

View More

কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে বিদ্যমান মাইক্রোপ্রসেসর এবং অন্যান্য চিপ বা Component গুলো বিদ্যুৎ পরিবাহী লাইনের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। এই লাইনগুলোকে কম্পিউটার বাস বা Computer Bus বলে। 

কম্পিউটারের গতি মাপার একক হলো মেগাহার্টজ। 

কম্পিউটার বাস সাধারণত ৩ প্রকার। 

যথা: ১) ডাটা বাস (Data Bus ) ২) এড্রেস বাস (Address Bus) ৩) কন্ট্রোল বাস (Control Bus) 

ডাটা বাস (Data Bus): ডাটা বাসের কাজ হলো বিভিন্ন চিপের মধ্যে তথ্য আদান প্রদান করা। ডাটা বাস সাধারণত ৮ বিট, ১৬ বিট, ৩২ বিট এবং ৬৪ বিটের হতে পারে। বেশি বিটের ডাটা বাস দ্রুত ও বেশি পরিমাণ ডাটা ট্রান্সফার করতে পারে। 

এড্রেস বাস (Address Bus): এড্রেস বাস হলো এক গুচ্ছ পথ যার মাধ্যমে কোন ইনফরমেশন পাঠিয়ে কম্পিউটারে রক্ষিত কোন ডাটা খোজা। এড্রেস বাসের কাজ হলো ডাটা কোথা থেকে কোথায় গেল তা লোকেশন শনাক্ত করা। 

কন্ট্রোল বাস (Control Bus) : কন্ট্রোল বাস হলো দ্বিমুখী বাস। এই বাস দ্বারা আদান প্রদান অপারশনকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়। কন্ট্রোল বাস মেমরি থেকে তথ্য Read / write করে। Interrupt Chanel কন্ট্রোল করে। সিলিং টেষ্ট এবং রিটেক্ট করে এবং ডিএমএ কন্ট্রোল করে।

10 months ago

অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে এমন একটি সফট্ওয়্যার যা কম্পিউটার প্রোগ্রামের এক্সিকিউশনকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং সিডিউলিং, ডিবাগিং, ইনপুট, আউটপুট কন্ট্রোল, একাউন্টিং, কম্পাইলেশন, স্টোরেজ, অ্যাসাইনমেন্ট, ডেটা ম্যানেজমের এবং আনুষঙ্গিক কাজ করে থাকে। 

অপারেটিং সিস্টেমের চারটি কাজ হলো: 

১) অপারেটিং সিস্টেম ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণ করে। । 

২) ডিস্কে লিখতে এবং ডিস্ক হতে পড়তে সহায়তা করে। 

৩) নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা রক্ষায় পাসওয়ার্ড ব্যবহারের সুবিধা প্রদান করে। 

৪) অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং সিস্টেম বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদান করে ।

10 months ago

কম্পিউটার ভাইরাস: কম্পিউটার প্রোগ্রাম ভাইরাস প্রস্তুতকারী কর্তৃক তৈরি এক প্রকার প্রোগ্রাম যেগুলো কম্পিউটার সিস্টেমে জমা করে রাখা সফটওয়্যার এবং উপাত্তকে ধ্বংস করে দেয়। ইন্টারনেটে ডাউনলোডিং ই-মেইল-এর এটাচমেন্ট, পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার, ভাইরাস আক্রান্ত নেটওয়ার্ক সার্ভার ইত্যাদি উৎস থেকে পিসিতে ভাইরাস আসতে পারে। 

কম্পিউটারের ব্যবহৃত ০৬টি এন্টি-ভাইরাসের নাম: 

1) Anti-Telefonica         2) Byte Warrior          3) Clonewar

4) Deicide                        5) EL PATRON             6) Typo Boot.

10 months ago

ডাটাবেজ: ডাটাবেজ হলো তথ্য ভান্ডার। বিভিন্ন ফাইল, তথ্য এবং বিস্তারিত আলোচনা কম্পিউটারে নির্দিষ্ট যায়গায় সংরক্ষণ করার প্রণালীকে ডাটাবেজ বলে। 

DBMS: A database management system (DBMS) is system software for creating and managing databases. The DBMS provides users and programmers with a systematic way to create, retrieve, update and manage data.

DDL এর পূর্ণরূপ- Data Definition Language (DDL) এবং 

DML এর পূর্ণরূপ- Data Manipulation Language (DML).

10 months ago

ফ্ল্যাশ মেমরিঃ ফ্ল্যাশ মেমোরি হলো একটি ইলেক্ট্রনিক অপরিবর্তনীয় কম্পিউটার স্টোরেজ মাধ্যম যা বৈদ্যুতিকভাবে মুছে ফেলা যায় এবং পুনরায় প্রোগ্রাম করা যায় । 

ক্যাশ মেমোরিঃ প্রসেসর এর সাথের মেমোরিকে ক্যাশ মেমোরি বলা হয়। প্রসেসর যখন কাজ করে তখন ডাটা এই মেমোরিতে সংরক্ষিত থাকে। ক্যাশ মেমোরি ৩ ধরনের হয়। যথাঃ 

১) L1 যা আকারে ছোট এবং দ্রুত।

২) L2 যা আকারে মাঝারি এবং মোটামুটি দ্রুত। 

৩) L3 যা আকারে খুব বড় এবং দ্রুত কাজ করতে পারে না। 

ভার্চুয়াল মেমোরিঃ একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালালে কম্পিউটারের নিজের মেমোরি ছাড়াও প্রয়োজনমতো হার্ডডিস্কের জায়গা ব্যবহার করে। এটাকে কম্পিউটারের ভার্চুয়াল মেমোরি বলে। ভার্চুয়াল মেমোরি সোয়াপ ফাইল নামেও পরিচিত।

10 months ago